1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হয়তো কয়দিন পর না খেয়ে মরতে হতে পারে। এম.এ গণি ও মিসেস মনোয়ারা খানম ট্রাস্টের বৃত্তি পরীক্ষা ১৯শে অক্টোবর বুঙ্গার চিনি ছিনতাই করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক সিলেট মহানগর বিএনপির দুই নেতা। শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন উদযাপন করলো পর্তুগাল আওয়ামীলীগ সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন মিয়ার রুহের মাগফেরাত কামনায় নাগরিক কমিটির মিলাদ ও দোয়া মাহফিল ফখরুল খানের ‘স্পোকেন ইংলিশ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ফুলে ফেপে উঠতেছে কুশিয়ারা, বন্যার শ ঙ্কা পাঁচ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকায় ভারতে আশ্রয় নিচ্ছেন বাংলাদেশি প্রভাবশালীরা ছাত্র আন্দোলনের প্রতি তালামীযের সমর্থন অব্যাহত সিলেটে ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করল পুলিশ, আটক এক

গাঁজা দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে পুলিশের সোর্স গ্রেপ্তার

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৮ বার পঠিত

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার দেওরগাছ ইউনিয়নের আজিমাবাদ গ্রামে দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে বড় ভাইয়ের সহযোগিতায় ছোট ভাইকে গাঁজা দিয়ে ফাঁসানোর দায়ে সোর্স সাদেক মিয়াকে (৩৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।রোববার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃত সাদেক মিয়া উপজেলার আজিমাবাদ এলাকার মানিক মিয়ার ছেলে।

এ ঘটনায় চুনারুঘাট থানার সহকারী উপপরিদর্শক মনির হোসেন বাদী দুজনকে আসামি করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন।  মামলার পর ঘটনার মূলহোতা ছানু মিয়া পলাতক রয়েছেন।

চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কিছুদিন আগে আজিমাবাদ এলাকায় মৃত আব্দুল কালামের বড় ছেলে ছানু মিয়ার (৪০) সঙ্গে বিরোধ বাধে ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া ছোট ভাই ছানির। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা করা হয়। তবে বড় ভাই বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ছোট ভাইকে সায়েস্তা করতে পুলিশের সোর্স সাদেকের পরামর্শে ছোট ভাইকে গাঁজা দিয়ে ফাঁসানোর সিদ্ধান্ত নেন বড় ভাই।

রোববার বিকেলে বড় ভাই ছানুর পরিকল্পনায় সোর্স সাদেক ছানির বাড়ির পেছনে টয়লেটের ছাদে ১৫ কেজি গাঁজা রেখে চুনারুঘাট থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ খবর পেয়ে টয়লেটের ছাদ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। একই সঙ্গে ছানিকেও আটক করে থানায় নিয়ে আসে। ছানির আটকের খবর পেয়ে রাতেই স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মুহিতুর রহমান, গ্রামবাসী ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা থানার সামনে জড়ো হন এবং তাকে মুক্তির দাবি করেন।

ইউপি চেয়ারম্যান মুহিতুর রহমান রুমন ফরাজি প্রকৃত দোষীকে খুঁজে বের করতে পুলিশের তদন্তের দাবি জানান।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x