1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হয়তো কয়দিন পর না খেয়ে মরতে হতে পারে। এম.এ গণি ও মিসেস মনোয়ারা খানম ট্রাস্টের বৃত্তি পরীক্ষা ১৯শে অক্টোবর বুঙ্গার চিনি ছিনতাই করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক সিলেট মহানগর বিএনপির দুই নেতা। শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন উদযাপন করলো পর্তুগাল আওয়ামীলীগ সৈয়দ মকবুল হোসেন মাখন মিয়ার রুহের মাগফেরাত কামনায় নাগরিক কমিটির মিলাদ ও দোয়া মাহফিল ফখরুল খানের ‘স্পোকেন ইংলিশ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ফুলে ফেপে উঠতেছে কুশিয়ারা, বন্যার শ ঙ্কা পাঁচ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকায় ভারতে আশ্রয় নিচ্ছেন বাংলাদেশি প্রভাবশালীরা ছাত্র আন্দোলনের প্রতি তালামীযের সমর্থন অব্যাহত সিলেটে ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করল পুলিশ, আটক এক

হামলার পর হামাস নেতাদের দেশ ছেড়ে যেতে বলেছিল তুরস্ক!

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৪৭ বার পঠিত

হামাসের সঙ্গে সম্পর্ক শীতল করার পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সমর্থন বজায় রেখে ইসরাইলের সঙ্গে নতুন করে সংঘাত এড়ানোর চেষ্টা করছে তুরস্ক।৭ অক্টোবর শত শত ফিলিস্তিনি যোদ্ধা ইসরাইলে হামলার দিনই হামাসের শীর্ষ নেতাকে দেশ ছাড়তে বলেছিল তুরস্ক।ওয়াশিংটনভিত্তিক আল-মনিটর পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, হানিয়া গত ৭ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে ছিলেন, যা ওইদিন কাতারের দোহায় তার কার্যালয়ে উপস্থিতির আগের প্রতিবেদনের বিপরীত।তুরস্কের হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সবাইকে অনুরোধের পর তারা দেশ ছেড়ে চলে গেছেন বলে বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুটি সূত্র জানিয়েছে।ইসরাইলে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়, যেখানে দেখা যায় হানিয়া আল জাজিরায় হামলার দৃশ্য দেখছেন এবং ‘কৃতজ্ঞতার সিজদা’ দেন। এসময় তাকে ঘিরে রেখেছেন তার ডেপুটি সালেহ আল-আরুরি ও হামাসের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা।রোববার আল মনিটরের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই ভিডিও প্রকাশিত হওযার পরই তাকে ‘নম্রভাবে’ তুরস্ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।খালেদ মেশাল এখনো তুরস্কে আছেন কিনা তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। ২০১৭ সালে হানিয়ার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত মেশাল হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান ছিলেন এবং তাকে একজন সরকারী নেতা হিসাবে নয়, একজন ব্যক্তিত্ব হিসাবে দেখা হয়।গত সপ্তাহে তিনি হাবারতুর্ক টিভিকে একটি ব্যক্তিগত সাক্ষাত্কার দিয়েছিলেন, দৃশ্যত তুরস্কের ভেতর থেকে। তুরস্কে হামাস নেতাদের উপস্থিতি দীর্ঘদিন ধরে ইসরাইলের বিরক্তির কারণ। ২০১১ সালে গিলাদ শালিত বন্দী বিনিময়ের অংশ হিসেবে তাদের অনেককে ইসরাইল তুরস্কে পাঠিয়েছিল। হামাসের অন্যান্য জ্যেষ্ঠ নেতারা কাতার, লেবানন ও গাজায় অবস্থান করছেন।

ইসরাইলের একটি সূত্র জানিয়েছে, হামাসের কর্মকর্তারা তুরস্ক ত্যাগ করেছেন কি না তা যাচাইয়ের চেষ্টা করা হচ্ছে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান যখন ইসরাইলসহ আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন, ঠিক তখনই হামাসের হামলার মাধ্যমে সংকটে পড়েছেন তিনি।

কয়েক বছরের দ্বিপাক্ষিক বিরোধের পর এরদোগান গত মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন এবং তাকে আঙ্কারা সফরের আমন্ত্রণ জানান।

সূত্র: আল মনিটর, টাইমস অব ইসরাইল ও মিডল ইস্ট আই




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x