1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ১০:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনঃ দক্ষিণ সুরমায় ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস জালালাবাদ থানা রিকশা ও রিকশাভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবস পালন দক্ষিণ সুরমা রেস্তোরা মালিক সমিতি’র জরুরী সভা অনুষ্ঠিত গরম থেকে বাঁচতে ট্রাফিক পুলিশদের এসি হেলমেট দিলো পশ্চিমবঙ্গ সরকার দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভায় শ্রমিকদের যথাযথ মুল্যায়নের দাবী দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচনে প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে জুয়েল আহমদ যারা কথায় কথায় স্যাংশনস দেয় তারা ঘরে ঢুকে মানুষ হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্দেশ্য করে শেখ হাসিনা সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কর্মচারীর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা ব্রিজের কাজ না করেই ১৫ লাখ টাকার বিল উত্তোলন করে নিজাম এন্টারপ্রাইজ

ওসি কোতয়ালীর পিটুনির শিকার হয়েছেন সাংবাদিক

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩
  • ৭৩ বার পঠিত

ডেস্ক: সিলেট নগরীতে সড়ক দূর্ঘটনার খবর পেয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের পিটুনির শিকার হয়েছেন এক সাংবাদিক। এ সময় হেনস্তার শিকারও হন আরো এক সাংবাদিক। রোববার বিকেল ৫টার দিকে নগরের নাইওরপুল পয়েন্ট সংলগ্ন ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

আহত সাংবাদিকের নাম এটিএম তুরাব। তিনি দৈনিক জালালাবাদের স্টাফ রিপোর্টার ও দৈনিক নয়া দিগন্তের সিলেট ব্যুরো প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

গণমাধ্যকর্মীদের অভিযোগ, হঠাৎ কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি সংবাদকর্মীকে বেধড়ক পিটিয়ে হেনস্তা করেছেন।

জানা যায়, রোববার বিকেলে সোয়া ৪টার দিকে সিলেট নগরীর নাইওরপুল পয়েন্টে বেপরোয়া ট্রাকের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হন। এ সংবাদটি পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুঁটে যান গণমাধ্যমকর্মীরা। এসময় উৎসুক জনতা রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে ঘটনাটি দেখছিলেন আর গণমাধ্যমকর্মীরা নিজেদের পেশাগত দায়িত্বপালন করছিলেন। একপর্যায়ে হঠাৎ পুলিশ আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে। এসময় কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ আলী মাহমুদের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে সাংবাদিক এটিএম তুরাবকে আঘাত করতে থাকেন।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সাংবাদিক এটিএম তুরাব বলেন, কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ আলী মাহমুদ হঠাৎ আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে আমাকে লাঠি পেটা চার্জ, চড় থাপ্পড় মারেন। তখন আমি নিজের পরিচয় দিলেও ওসি না শুনে লাঠি দিয়ে আঘাত করতে থাকেন। মুহূর্তের মধ্যে কী ঘটে গেল, কিছুও বোঝার আগেই আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোন টান দিয়ে নিতে চান এবং রাস্তার পাশে থাকা একটি হাসপাতালের সামনে নিয়ে যান। এসময় আমার আইডি কার্ড ঝুলানো ছিলো, তবে ওসি’র গায়ে ইউনিফর্ম ছিলো না। একটি টি-শার্ট পরনে ছিলো।

তিনি আরো বলেন, নগরে ট্রাক চলাচলের জন্য রাত ১০টার পর সময়সীমা বেধে দেয় সিটি করর্পোরেশন। কিন্তু এটি উপেক্ষা করে পুলিশকে ম্যানেজ করে দিনে বেলাও নগরে ট্রাক চলাচল করতে দেখা যায়। এনিয়ে দৈনিক জালালাবাদে সংবাদ প্রকাশ হয়। এই ক্ষোভ থেকেই ওসি মোহাম্মদ আলী মাহমুদ হয়তো আমার উপর হামলা করেছেন। এরপর ঘটনাস্থলে উপস্থিত অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সাদেক কাউসার দস্তগীর এগিয়ে এসে তাৎক্ষণিক ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করলেও ওসি দাঁড়িয়ে ছিলেন।

এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) সুদীপ দাস দৈনিক জালালাবাদকে বলেন, সাংবাদিককে লাঠি দিয়ে আঘাতের বিষয়টি অত্যন্ত দু:খজনক। আমি ঘটনাটি নিয়ে ওসি সাথে কথা বলেছি। তিনি নিজের ভুল স্বীকার করেছেন এবং বিষয়টি ভূল বোঝাবুঝি হয়েছে।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x