1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনঃ দক্ষিণ সুরমায় ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস জালালাবাদ থানা রিকশা ও রিকশাভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবস পালন দক্ষিণ সুরমা রেস্তোরা মালিক সমিতি’র জরুরী সভা অনুষ্ঠিত গরম থেকে বাঁচতে ট্রাফিক পুলিশদের এসি হেলমেট দিলো পশ্চিমবঙ্গ সরকার দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভায় শ্রমিকদের যথাযথ মুল্যায়নের দাবী দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচনে প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে জুয়েল আহমদ যারা কথায় কথায় স্যাংশনস দেয় তারা ঘরে ঢুকে মানুষ হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্দেশ্য করে শেখ হাসিনা সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কর্মচারীর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা ব্রিজের কাজ না করেই ১৫ লাখ টাকার বিল উত্তোলন করে নিজাম এন্টারপ্রাইজ

টাকা নেন রশিদ প্রদান করেন না দরগাগেইট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২
  • ১৪৯ বার পঠিত

ডেস্কঃ সিলেট নগরীর আম্বরখানা দরগাগেইট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রিনা রানী কর্মকারের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দারা।

তাদের পক্ষে কয়েকজন রোববার (২৭ মার্চ) দুপুরে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ তুলে ধরেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নগরীর চন্দনটুলার বাসিন্দা মো. জিলানি।

বক্তব্যে তিনি বলেন, আম্বরখানা দরগাগেইট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রিনা রানী কর্মকার এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসার পর থেকেই অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা চালিয়ে যাচ্ছেন। ঠিকমতো শিক্ষার্থীদের পাঠদান করেন না তিনি। ক্লাসের সময়ে বাকি শিক্ষিকাদের নিয়ে আড্ডায় মেতে উঠেন। প্রায় দিনই বিভিন্ন সভা বা মিটিংয়ের নামে বিদ্যালয়ের বাইরে থাকেন। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে নাইট গার্ডের বেতনের নাম করে প্রতি মাসে ৩শ, প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার সময় ৫ শ থেকে ১ হাজার, স্টুডেন্ট কাউন্সিলের নামে ১ শ করে টাকা নেওয়াসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে টাকা আদায় করে নেন তিনি। কিন্তু এসব টাকা নেওয়ার সময় কোনো রশিদ প্রদান করেন না। এছাড়াও ২০১৭-১৮ থেকে ২০২০-২১ পর্যন্ত- এই অর্থবছরগুলোতে বিদ্যালয় মেরামতের নামে বরাদ্দকৃত দেড় লক্ষ টাকা, বিভিন্ন উন্নয়নকাজের নামে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা এবং রুটিন মেইন্টেন্যান্সের নামে দুইবারে আরও ৮০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন প্রধান শিক্ষিকা।

মো. জিলানি বক্তব্যে আরও বলেন, রিনা রানী কর্মকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়টিতে কোনো উন্নয়নকাজ হয়নি। শ্রেণিকক্ষগুলোতে নেই ডেস্ক ও ফ্যান। বৈদ্যুতিক লাইন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এছাড়াও বিদ্যালয় উন্নয়ন পরিকল্পনা কমিটি (ঝখওচ) সদস্যদের সঙ্গে পরামর্শ বা মতবিনিময় না করে বিভিন্ন বিষয় তিনি একাই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন। রিনা রানী কর্মকারের এসব অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তিনি মামলা-হামলার ভয় দেখান এবং তার হাত অনেক উপরে বলে হুমকি প্রদান করেন।

মো. জিলানি সংবাদ সম্মেলনে জানান, রিনা রানী কর্মকারের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় উপ-পরিচালক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তারা। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।

সংবাদ সম্মেলনে অভিভাবক এবং এলাকাবাসীর মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন মো. মিজান, মো. আব্দুস সোহবান লোকমান, মো. জুনেদ আহমদ, মো. নুরুল ইসলাম ও মো. মাছুম প্রমুখ।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x