1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ব্রিজের কাজ না করেই ১৫ লাখ টাকার বিল উত্তোলন করে নিজাম এন্টারপ্রাইজ চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, বিচার চাওয়ায় পিতার উপর হামলা দক্ষিণ সুরমা হোটেল-রেস্তোরা মালিক সমিতি’র নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন বাউল পাগল হাসান আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম শায়েস্তার প্রার্থিতা বাতিল তামাবিল স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম ২ দিন বন্ধ থাকবে নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি প্রকাশ্যে ইউপি সদস্যকে গুলির পর গলা কেটে হত্যা ১৪৩১ কে স্বাগত জানিয়ে বর্নিল আয়োজনে সিলেটে নববর্ষ উদযাপন পর্তুগালে নানান আয়োজনের মধ্যে দিয়ে বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন।

আসাম-মেঘালয় থেকে বন্যা ধেয়ে আসছে সিলেটে!-(এফএফডব্লিউসি)

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৫১ বার পঠিত

ডেস্কঃ ভারতের আসাম রাজ্যের বরাক অববাহিকা এবং মেঘালয় রাজ্যে ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা আছে। সেই ভারি বৃষ্টির ফলে চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে বাংলাদেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট ও সুনামগঞ্জসহ তিন জেলায় আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (এফএফডব্লিউসি)।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিষ্ঠান বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের (এফএফডব্লিউসি) বৃষ্টিপাত ও আকস্মিক বন্যা সম্পর্কিত আট দিনের বিশেষ প্রতিবেদনে বন্যার পূর্বাভাস দেয়া হয়।

 

প্রতিবেদনে আগাম বন্যার কথা উল্লেখ করে বলা হয়, ১০ থেকে ১৭ এপ্রিল উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং ভারতের আসাম ও মেঘালয় প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। এই ভারীর ফলে সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনার সুরমা, কুশিয়ারা, যাদুকাটা, লোভাছড়া, সারি, গোয়াইন, ধলাগাং, পিয়াইন, ঝালুখালি, সোমেশ্বরী, ভুগাই-কংস, ধনু-বাউলাই নদ-নদীতে পানির সমতল বেড়ে যেতে পারে। এই সময়কার শেষ দিকে তিন জেলার কিছু স্থানে আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।

জানতে চাইলে বুয়েটের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. একেএম সাইফুল ইসলাম বলেন, সিলেট অঞ্চলে সাধারণত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিক বন্যা হয়। পাহাড় কাছে থাকায় ঢল চলে আসে। তার আগে মানুষজন বোরো ধান তুলে আনে। কিন্তু এবার সেখানে ৩১ মার্চ থেকে ১ এপ্রিলে বন্যা হয়ে গেছে। ফলে নদ-নদীর পানিপ্রবাহ বেশি আছে। এ অবস্থায় ফের ভারী বৃষ্টিপাত হলে তা হাওড়াঞ্চলের জন্য বড় ক্ষতি বয়ে আনবে।

বুয়েট এবং এফএফডব্লিউসি সূত্র জানায়, ১০ এপ্রিল থেকে পরবর্তী ৮ দিনে আসাম ও মেঘালয়ে প্রচুর বৃষ্টি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মার্কিন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেয়ারিক অ্যামিনিস্ট্রেশনের (এনওএএ) বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, এক সপ্তাহে ২৬১ মিলিলিটার বৃষ্টি হতে পারে। আর ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর মিডিয়াম-রেঞ্জ ফোরকাস্টস (ইসিএমডব্লিউএফ) প্রকাশিত বৃষ্টির মডেল পূর্বাভাস বলছে, প্রায় ৬৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে।

গত সপ্তাহে পাহাড়ি ঢলে হাওর অঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। উজানের কোনো কোনো জেলায় নদ-নদীতে কিছু বৃষ্টির পানি রয়েছে। মার্কিন প্রতিষ্ঠানের পূর্বাভাস সঠিক হলে মাঝারি আকারের বৃষ্টিতে বন্যা দেখা দিতে পারে মনে করেন বন্যা বিশেষজ্ঞরা, যদিও তা বড় আকার নাও হতে পারে। ইউরোপিয়ান সেন্টারের পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃষ্টি হলে অনেক বড় বন্যা হতে পারে।

সূত্র: ঢাকাটাইমস




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x