1. admin@sylheterkujkhobor.com : admin :
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

সিলেটে বনফুলের দুই কর্মী খু ন : ৩ জনের ফাঁ সি, ২ জনের যাবজ্জীবন

সিলেটের খোঁজখবর
  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২৬ বার পঠিত

সিলেটে অভিজাত মিষ্টি বিপনী বনফুলের দুই কর্মচারী খুনের মামলায় ৩ আসামির ফাঁসি ও ২ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ নূরে আলম ভুঁইয়া এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে আরও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-সিলেটের দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার ইউনিয়নের নয়াগাও চারমাইল মানিক মিয়ার ছেলে ও নগরের সুবিদবাজার বনকলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা শিপন আহমদ, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ কসবা এলাকার মৃত শমসির মিয়ার ছেলে ও বাগবাড়ি নরশিংটিলা এলাকার বাসিন্দা দুলাল মিয়া এবং গোয়াবাড়ি এলাকার ভোলা মিয়ার ছেলে ও নগরের কাজলশাহ রমিজ মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া উজ্জ্বল।  এদের মধ্যে শিপন মিয়াকে আরেকটি ধারায় আরও ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত।মহানগর আদালতের অ্যাডিশনাল পিপি অ্যাডভোকেট জুবায়ের বখত গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।   যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দুজন হলেন-সিলেট নগরের কানিশাইল এলাকার মাসুক মিয়ার ছেলে ও কাজিরবাজার এলাকার বাসিন্দা নজরুল এবং গোলাপগঞ্জের পূর্ব ফুলসাইন্দ বারজানটিলার শফিক উদ্দিনের ছেলে শাকিল আহমেদ।  রায়ে যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত দুজনকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়আদালত সূত্র জানায়, ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি সন্ধ্যায় খাদিমনগর বিসিক শিল্পনগরীর বনফুলের ফ্যাক্টরি থেকে বাসায় ফেরার পথে রাজু আহমদ (১৯), এস এম তাপু মিয়া (৩৫) ও রাসেল আহমদকে (২৩) কে বা কারা কুপিয়ে ছুরিকাঘাত করে ফেলে যায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা। তাদের উদ্ধার করে ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাজু ও তাপুকে মৃত ঘোষণা করেন।এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই চাঁদপুর হাজিগঞ্জের হারুনুর রশিদের ছেলে মাসুদ পারভেজ বাদি হয়ে অজ্ঞাত ৮/১০ জনকে আসামি করে এসএমপির শাহপরান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি ৩ তদন্তকারী কর্মকর্তার হাত বদল হয়ে ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল আসামিদের অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে মামলাটি ওই আদালতে বিচারের জন্য দায়রা ১৮৯ মূলে রেকর্ড করে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পর সাক্ষীদের সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর










x